মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার
আমার সরলতা ও জনপ্রিয়তার কারণে অনেকেই আজ শত্রুতে পরিণত হয়েছে : কাজল মজমাদার


আমার সরলতা ও জনপ্রিয়তার কারণে অনেকেই আজ শত্রুতে পরিণত হয়েছে : কাজল মজমাদার
কুষ্টিয়া জেলা বিএনপি’র যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও শহর বিএনপির সদস্য কাজল মাজমাদারের নামে মিথ্যা সংবাদ প্রচার করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন কুষ্টিয়ার সকল ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ।
কুষ্টিয়ার জনপ্রিয় এই নেতা বলেন, আমার সরলতা ও জনপ্রিয়তার কারণে অনেকেই আজ শত্রুতে পরিণত হয়েছে। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে আজ আমি মিথ্যাচারের শিকার। দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকায় আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা খবর প্রকাশ করা হয়েছে যা একেবারেই ডাহা মিথ্যা খবর প্রচারিত হয়েছে। কিন্তু এটা কোন ভাবেই সত্য নয়।
তিনি আরও বলেন, একটি বিশেষ মহল আমার সামাজিক, রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগতভাবে আমার সম্মানহানি করার জন্য এই মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছেন বলে আমি মনে করি। কাজেই মিথ্যা খবরের প্রতিবাদ জানিয়ে প্রকৃত খবরটি জনসমক্ষে তুলে ধরার জন্য আমি সাংবাদিক ভাইদের কাছে বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।
তিনি বলেন,কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির বিগত সময়ে সকল আন্দোলন সংগ্রামে আমি ছিলাম।প্রায় দীর্ঘ দেড় যুগের বেশি সময় ধরে বাইড়ে থাকা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, কুষ্টিয়া জেলা নেতৃত্ব দিয়ে আসি বিএনপি বিগত সময়ে সকল আন্দোলনে সংগ্রামের দুর্দিনের নেতা কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়েছি।
জেলা বিএনপি নেতা মেজবাহ উর রহমান পিন্টু বলেন,তার সাহসী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ব জেলা বিএনপির সহ সকল অঙ্গ সংগঠনকে একত্রিত রেখে সংগঠনকে শক্তিশালী বড় ভূমিকা করে রেখেছিলেন দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে।সু-সময় অনেক অতিথি নেতারা কুষ্টিয়া বিএনপির রাজনীতিতে দেখা গেলেও দুঃসময় তাদের দেখা যায়নি।
তিনি বলেন,যে কোন বিপর্যয়ের সময় কুষ্টিয়া রাজপথ থেকে শুরু করে ঢাকার রাজপথের দলের আন্দোলন সংগ্রামের সম্মুখ সারিতে ভূমিকা রেখেছেন কাজল মাজমাদার।
দলের দুঃসময়ে দীর্ঘ ১৬ বছর হামলা মামলা শিকার হয়েছিলেন কাজল-মাজমাদার।অনেক মামলায় দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরে পর বছর, এবং যুগ পেরিয়ে নেতা কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আদালতের বারান্দায় সময় কেটেছে।
কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির নেতা মিন্টু বলেন,বিএনপি রাজনীতি অনেক নির্যাতনের শিকার হন তিনি।বিএনপি রাজনীতি করার অপরাধে কুষ্টিয়া ছাড়তে হয়েছে এবং বাড়িঘর সর্বোচ্চ খুঁইছেন তিনি।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ ও তার ভাই আতাউর রহমান আতার নির্দেশে আওয়ামী লীগ পুলিশ বাহিনী দিয়ে তার শহরের বাড়ির সহ অন্যান্য স্থানে অভিযান চালায়।
কুষ্টিয়ার রাজনৈতিক মহলের মতে জেলা বিএনপির রাজনীতিতে কাজল মজমাদার দুঃসময়ে কান্ডারী হয়ে ছিলেন তিনি।
বিগত বিএনপি সরকারের আমলে অনেক বাঘা বাঘা নেতা আওয়ামী লীগ সরকারি কঠিন সময়ে নিজেদের বাঁচাতে আড়ালে আবডালে থেকেছেন, কেউবা আবার সরকারের দলের সাথে আঁতাত করে চলেছেন।কুষ্টিয়া তৃণমূল এসব নেতা-কর্মীরা দ্যাথ্যহীন কন্ঠে উচ্চারণ করে বলেন তার বিরুদ্ধে দলের ভিতরে ও বাইরে অপশক্তির কোন বড় ষড়যন্ত্রে মিথ্যা অপপ্রচার কুষ্টিয়াবাসী বরদাস্ত করবে না।
কুষ্টিয়া এন,এস রোড দোকান মালিক কল্যাণ সমিতির নেতা ইয়াসিন আলী বলেন ,কাজল মাজমাদের কারণে কুষ্টিয়াতে কোন চাঁদাবাজি নাই। সব সময় সে ব্যবসায়ীদের পাশে থেকে সাহায্য সহযোগিতা করে।